হিন্দুধর্মের সারকথা : একটি ধর্ম সংক্রান্ত গবেষণামূলক বই
হিন্দুধর্মের সারকথা বইটি পাঠ করে হিন্দুধর্ম সম্পর্কে জানুন
আকাশ বৈরাগী কর্তৃক লিখিত "হিন্দুধর্মের সারকথা" নামক গ্রন্থখানি প্রকাশিত হয়েছে। বইটি ১৬টি অধ্যায় এবং ৫৪৪ পৃষ্ঠা সংবলিত। আশা করছি হিন্দুধর্মের সারকথা বইটি পাঠ করে পাঠক হিন্দুধর্মের মৌলিক বিষয় ছাড়াও অনেক গভীর দর্শন সম্পর্কে জ্ঞানলাভ করতে পারবেন। ধর্ম কি?, ধর্মের উৎপত্তি কোথায়?, ঈশ্বর কে?, দেবদেবীগণ কে? এবং দেবদেবীগণের পরিচয় কি?, অবতার কি?, আত্মা-পরমাত্মা ও ব্রহ্ম কি? ধর্মশাস্ত্র কি ও কত প্রকার?, মন্ত্র কি? শ্লোক কি? তন্ত্র কি? একজন হিন্দুর প্রতিদিন কি করা উচিত?, একজন হিন্দুর কার সাথে কেমন ব্যবহার বা আচরণ করা উচিত?, যজ্ঞ ও পূজা কি ও কত প্রকার?, উপাসনা কি ও কত প্রকার?, কিভাবে উপাসনা করতে হয়?, কর্ম-ভক্তি-জ্ঞান ও অষ্টাঙ্গ যোগ কি?, মূর্তি-পূজা কি এবং এর তাপর্য কি? কিভাবে নিজের পূজা নিজেকেই করতে হয়? বারো মাসে তের পার্বন কি? তন্ত্র-সাধনার রহস্য কি?, ষট-চক্র কি?, কিভাবে কুলকুণ্ডলিনী জাগ্রত করতে হয়?, কিভাবে বিশ্ব-ব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টি হলো এবং কখন ধ্বংস হবে?, পরলোক কি?, পুনর্জন্ম কি?, কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায়?, কিসে পাপ কিসে পুণ্য এবং কোন পাপে কোন শাস্তি?, দশটি সংস্কার কি? চতুর্বর্ণ এবং চতুরাশ্রম বা আশ্রম-ধর্ম কি?, সাংখ্য প্রভৃতি ছয়টি দর্শন কি এবং তাপর্য কি? হিন্দুধর্মে কতটি মত-পথ রয়েছে? এবং কোন মতে কিভাবে সাধনা করতে হয়? জ্যোতিষ বিদ্যা কি? এবং কোন তিথিতে কি করণীয়? এসব মৌলিক বিষয়সমূহ বিস্তারিত ব্যাখ্যা সহকারে পাওয়া যাবে বইটিতে।
“হিন্দুধর্মের সারকথা” পুস্তকের গুণগত মান:-
সংগ্রহের মাধ্যম
বি. দ্র. উপরের আনন্দ পাবলিশার্স এর পেজের লিংকে ঢুকে কমেন্ট বা ম্যাসেজ করে ভারতের পাঠকগণও বই সংগ্রহ করতে পারবেন। ইতিমধ্যে কয়েক কপি ভারতে পাঠানো হয়েছে।
বইটি সহজ, সরল ও প্রাঞ্জল ভাষায় রচিত হয়েছে। হিন্দুধর্ম সম্পর্কিত গ্রন্থ অসংখ্য কিন্তু আজকাল এত গ্রন্থ পাঠ করার সময় ও সাধ্য অনেকেরই নেই। এই বইটি বেদ, উপনিষদ, গীতা, পুরাণ, মনুসংহিতা আদি স্মৃতি-শাস্ত্র সহ হিন্দুধর্মের সকল মৌলিক শাস্ত্রের উপাদান নিয়ে রচিত ফলে এক বই পড়েই অসংখ্য ধর্মশাস্ত্র পাঠের স্বাদ পাবেন বলে আশা রাখি। এছাড়াও পুরাণের বিভিন্ন রূপক গল্প-উপাখ্যানের আড়ালে লুকিয়ে থাকা দর্শনকে তুলে ধরা হয়েছে। হিন্দুধর্মের প্রায় সবদিকই সংক্ষেপে, ক্ষেত্র বিশেষে বিস্তারিত ব্যাখ্যা সহকারে তুলে ধরা হয়েছে। ধর্মচর্চা করতে গিয়ে অথবা দৈনন্দিন জীবনে যাদের নানা প্রশ্নের সম্মুখিন হতে হয়, তাদের সকল প্রশ্নের উত্তর প্রদানে বইটি সক্ষম হবে বলে মনে করি।
এ পুস্তকে বেদ-উপনিষদ, পুরাণ ও স্মৃতিশাস্ত্রের বিভিন্ন মন্ত্রের বাংলা অনুবাদ সহ চয়ন করা হয়েছে। নিত্যকর্ম ও পূজা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রেরও অনুবাদ ও ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে যাতে নারী-পুরুষ, যুব-বৃদ্ধ নির্বিশেষে সবাই সহজে এবং ভালভাবে বুঝে পূজা ও নিত্যকর্ম সম্পাদন করতে পারে। হিন্দুধর্মে বহু মত-পথ রয়েছে কিন্তু বইটিতে কোন বিশেষ মতকে প্রাধান্য দেয়া বা কোন মতকে ছোট করা হয়নি। সর্ব ধর্ম ও সম্প্রদায়ের কথা মাথায় রেখে নিরপেক্ষ ও উদার দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বইটি রচনা করা হয়েছে, ফলে বইটি যে কোন সম্প্রদায় তথা যে কোন ধর্মের পাঠক পাঠ করতে পারবেন। দিন দিন মানুষ শাস্ত্রবিমুখ তথা জ্ঞানবিমুখ হয়ে পড়ছে। এই জ্ঞানবিমুখ জাতিকে সহজ সরল পন্থায় জ্ঞানের সন্ধান এই বইটি দেবে বলে আশা রাখি।
"হিন্দুধর্মের সারকথা" গ্রন্থটি নিম্নোক্ত ষোড়শ অধ্যায়ে লিখিত:-
১) হিন্দুধর্ম, সৃষ্টিতত্ত্ব ও ঈশ্বরতত্ত্ব।
২) ধর্মশাস্ত্র।
৩) দেবদেবী।
৪) হিন্দুধর্মের বিভিন্ন মত ও পথ।
৫) যজ্ঞ ও পূজা।
৬) নিত্যকর্ম।
৭) দশবিধ সংস্কার ও অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়া।
৮) কর্ম, জ্ঞান, ভক্তি ও
অষ্টাঙ্গ যোগ।
৯) দৈত, দৈতাদৈত ও অদৈতবাদ।
১০) চতুরাশ্রম ও চতুর্বর্ণ।
১১) ষড় দর্শন।
১২) কিছু হিন্দুধর্মীয় আচার ও ক্রিয়া কর্মের তাৎপর্য।
১৩) ধর্ম সংশ্লিষ্ট কতিপয় জ্ঞাতব্য।
১৪) অবতার তত্ত্ব।
১৫) জ্যোতিষবিদ্যা।
১৬) মৃত্যু, পুনর্জন্ম, পরলোক
ও মুক্তি।
“হিন্দুধর্মের সারকথা” বই সংগ্রহের মাধ্যম
“হিন্দুধর্মের সারকথা”
বইটি
সরাসরি ক্রয় করতে বা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পেতে নিম্নোক্ত ঠিকানায় যোগাযোগ করুন
আনন্দ পাবলিসার্স
৩৮/৪ বাংলাবাজার, ঢাকা
ফোন- 01712-777304 অথবা 01680-919111
“হিন্দুধর্মের সারকথা” পুস্তক সম্পর্কে আরও কিছু কথা
কালের বিবর্তনে কর্মক্ষেত্রে এসেছে নানা বৈচিত্র্য।
সময়ের সাথে সাথে মানুষের কর্মব্যস্ততাও বেড়েছে। তাছাড়া ইদানিং মানব-জীবনের প্রায় এক তৃতীয়াংশ
সময় ব্যয় করতে হয় লৌকিক শিক্ষা অর্জন করতে। ফলে দিনদিন আধ্যাত্মিক পুস্তক পড়ার
সময় কমে আসছে। হিন্দুধর্মের রয়েছে কাব্যিক, মহাকাব্যিক, ঐতিহাসিক, পৌরাণিক ও দার্শনিক
গ্রন্থ সহ অগণিত গ্রন্থ যা পাঠ করার সময় ও সাধ্য সবার হয়ে ওঠে না। তাছাড়া সংস্কৃতে
লেখা অধিকাংশ গ্রন্থই দুর্বোধ্য বলে তা সর্ব—সাধারণের নিকট অজ্ঞাতই
রয়ে গেছে। এসব কথা বিবেচনা করেই “হিন্দুধর্মের সার কথা” গ্রন্থটি রচনা করলাম যা পাঠ
করে পাঠক সংক্ষিপ্ত পরিসরে কিন্তু খুব সহজে সমগ্র হিন্দুধর্ম সম্পর্কে সম্যক ধারণা
পাবেন। তাছাড়া এই পুস্তকে বেদ, উপনিষদ, পুরাণ এবং মনুসংহিতা আদি স্মৃতিশাস্ত্রের আলোকে
বিভিন্ন বিষয় ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে। ফলে পাঠক এক পুস্তক পাঠ করেই বিভিন্ন পুস্তকের
স্বাদ পাবেন বলে আশা রাখি।
বাংলা ভাষায় হিন্দুধর্ম সংক্রান্ত অনেক পুস্তক প্রকাশিত হয়েছে। অধিকাংশ গ্রন্থপ্রণেতাগণই হিন্দুধর্মের কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর গ্রন্থ রচনা করেছেন। কিন্তু একই পুস্তকের মধ্যে সমগ্র হিন্দুধর্মের সারবস্তু আছে এমন পুস্তক বিরল। তাই আমি সাধারণ হিন্দুজাতিকে সমগ্র হিন্দুধর্ম সম্পর্কে ধারণা দেয়ার জন্য সহজ-সরল ও প্রাঞ্জল ভাষায় এই পুস্তকটি রচনা করেছি। এ পুস্তকে সাহিত্য-অলঙ্কারযুক্ত, অতি ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণ, দুর্বোধ্য ও সংস্কৃতবহুল বাংলা ভাষার ব্যবহার নেই বললেই চলে। ফলে এই পুস্তক সব বাংলা-ভাষাভাষীর নিকট সহজবোধ্য হবে বলে আশা করছি।
পুস্তকে আমি কোন সম্প্রদায় বা কোন ধর্মকে ছোট
বা বড় করার চেষ্টা করিনি। শুধু সত্যকে প্রকাশ করার চেষ্টা করেছি মাত্র। যখন বৈষ্ণব
মত সম্পর্কে লিখেছি তখন নিজেকে একজন বৈষ্ণবই মনে করেছি, যখন শাক্ত সম্পর্কে লিখেছি
তখন যেন মাতৃভক্ত পুত্রই হয়ে গেছি আর যখন শৈবদের সম্পর্কে লিখেছি তখন হৃদয়-শ্মশানে যেন ঐ নটরাজ
শিবেরই নৃত্য দেখেছি। সব মতকেই নিজের মত ভেবে বর্ণনা করার চেষ্টা করেছি। আমি বিদ্বেষে
নয়, সমন্বয়ে বিশ্বাসী। তাই স্বামী বিবেকানন্দের সুরে সুর মিলিয়ে আজও আমি বলি, সম্প্রদায়
থাকুক যেন সাম্প্রদায়িকতা না থাকে।
কৃত্তিবাস ওঝা, কাশীদাস, রমেশ চন্দ্র দত্ত, রসিকমোহন,
পঞ্চানন তর্করত্ন আদি যেসব সংস্কৃত-পণ্ডিত সংস্কৃত ভাষায়
রচিত ধর্মগ্রন্থগুলোর বঙ্গানুবাদ করে গেছেন তাদের প্রতি আমি অশেষ কৃতজ্ঞ। ঐসব মনিষীকৃত
বঙ্গানুবাদ ও টীকা-ভাষ্যে আমি অন্ধবিশ্বাস করেছি। কারণ তাঁরা আমাদের
মত সাধারণ মানুষের জ্ঞানার্জনের জন্য দুর্বোধ্য সংস্কৃত-গ্রন্থের বঙ্গানুবাদ
করেছেন। তাই আমি পুস্তক রচনাকালে তাঁদের কৃত বঙ্গানুবাদের সাহায্য নিয়েছি। স্বামী
বিবেকানন্দ, নিগমানন্দ সরস্বতী, মহানামব্রত ব্রহ্মচারী আদি সিদ্ধ পুরুষগণ হিন্দু-দর্শনকে সহজ-সরলভাবে সাধারণ মানুষের
নিকট উপস্থাপন করেছেন। তাঁদের বক্তৃতা ও রচিত গ্রন্থ অধ্যয়ন করেই জ্ঞানসমুদ্রে অবগাহনের
সাহস ও শক্তি পেয়েছি। এছাড়াও আমি বিভিন্ন পুরাণের তুলনামূলক আলোচনা নয় বরং বিভিন্ন
পুরাণের সমন্বয় সাধনের চেষ্টা করেছি।
পরিশেষে আমি বলতে চাই, পুস্তক রচনা করে যশ-খ্যাতি লাভ বা অর্থ
উপার্জন আমার উদ্দেশ্য নয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ধর্ম সম্পর্কে আগ্রহ এবং ধর্ম সম্পর্কিত
জ্ঞান দিনদিন হ্রাস পাচ্ছে। সে উপযোগিতা থেকেই পুস্তকটি রচনা করেছি। একজন হিন্দুর নিজেকে
হিন্দু হিসেবে পরিচয় দিতে গেলে হিন্দুধর্ম সম্পর্কে যতটুকু জানা প্রয়োজন, ঠিক ততটুকু
জানানোই আমার মুখ্য উদ্দেশ্য। তবে আমি একথাও জানি যে, আমি কোন বিখ্যাত সাহিত্যিক বা
দার্শনিক নই। আমার এ পুস্তক সকল হিন্দুর ঘরে ঘরেও পৌঁছাবে না এবং হয়তো সব পাঠকের
মনোপুতও হবে না। কিন্তু তারপরও এ পুস্তক পাঠ করে একজন পাঠকও যদি হিন্দুধর্ম সম্পর্কে
সম্যক জ্ঞানলাভ করতে পারেন এবং নিজের আধ্যাত্মিক চেতনাকে জাগ্রত করতে পারেন, তবেই আমি
কৃতার্থ হব। ঐ পূণ্যাত্মা পাঠকের জন্যই আমার মানব-জন্ম স্বার্থক হবে।
হিন্দুধর্মের সারকথা বইয়ের বিস্তারিত সূচিপত্র
ভূমিকা
প্রথম অধ্যায়ঃ হিন্দু ধর্ম, ঈশ্বরতত্ত্ব ও সৃষ্টিতত্ত্ব
হিন্দু ধর্ম
ঈশ্বরতত্ত্ব
সৃষ্টিতত্ত্ব
—বেদে সৃষ্টিতত্ত্ব
—উপনিষদে সৃষ্টিতত্ত্ব
—স্মৃতি-শাস্ত্রে সৃষ্টিতত্ত্ব
—পুরাণে সৃষ্টিতত্ত্ব
—প্রাকৃত ও বৈকারিক সৃষ্টি
—ষড়-দর্শনে সৃষ্টিতত্ত্ব
—কাল ও কল্প সৃষ্টি
—মন্বন্তর সৃষ্টি
—সপ্তদ্বীপ ও বর্ষ সৃষ্টি
—প্রলয়
দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ ধর্মশাস্ত্র
বেদ
—ঋক্-বেদ সংহিতা
—সামবেদ সংহিতা
—যজুর্বেদ সংহিতা
—অথর্ববেদ সংহিতা
—ব্রাহ্মণ
—আরণ্যক
—বেদাঙ্গ
—পাঠ-প্রণালী
—বেদ হতে চয়নকৃত কতিপয় মন্ত্র
উপনিষদ
—ঈশ উপনিষদ
—কেন উপনিষদ
—কঠ উপনিষদ
—প্রশ্ন উপনিষদ
—মুণ্ডক উপনিষদ
—মাণ্ডূক্য উপনিষদ
—তৈত্তিরীয় উপনিষদ
—ঐতরেয় উপনিষদ
—শ্বেতাশ্বতর উপনিষদ
—বৃহদারণ্যক উপনিষদ
—ছান্দোগ্য উপনিষদ
—উপনিষদ হতে চয়নকৃত কতিপয় শ্লোক
স্মৃতি-শাস্ত্র
মনুসংহিতার কতিপয় শ্লোক
পুরাণ
—ব্রহ্ম পুরাণ
—পদ্ম পুরাণ
—বিষ্ণু পুরাণ
—শিব পুরাণ
—লিঙ্গ পুরাণ
—গরুড় পুরাণ
—নারদীয় পুরাণ
—শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণ
—অগ্নি পুরাণ
—স্কন্দ পুরাণ
—ভবিষ্য পুরাণ
—ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ
—মার্কণ্ডেয় পুরাণ
—বামন পুরাণ
—বরাহ পুরাণ
—মৎস্য পুরাণ
—কূর্ম পুরাণ
—ব্রহ্মাণ্ড পুরাণ
শ্রীমদ্ভগবত্ গীতা
শ্রীমদ্ভভগবদত্ গীতার কিছু শ্লোক
শ্রী শ্রী চণ্ডী
শ্রী শ্রী চণ্ডীর কিছু শ্লোক
তন্ত্র শাস্ত্র
রামায়ণ
মহাভারত
তৃতীয় অধ্যায়ঃ দেবদেবী
অগ্নি
ইন্দ্র
সূর্য
অশ্বিদ্বয়
বায়ু
ঊষা
ব্রহ্মা
বিষ্ণু
শিব
দুগার্
কালী
লক্ষ্মী
সরস্বতী
কার্তিকেয়
গণেশ
গঙ্গা
মনসা
বিশ্বকর্মা
যম
জগদ্ধাত্রী
শীতলা
কুবের
ষষ্ঠী
গন্ধেশ্বরী
অন্নপূর্ণা
বাশুলী
ধর্ম
মদন
দেবর্ষি নারদ
গ্রহ-দেবতা
চতুর্থ অধ্যায়ঃ হিন্দুধর্মের বিভিন্ন মত ও পথ
সৌর
গাণপত্য
শাক্ত
শৈব
বৈষ্ণব
পঞ্চম অধ্যায়ঃ যজ্ঞ ও পূজা
যজ্ঞ
—হোম যাগ
—ইষ্টি যাগ
—পশু যাগ
—সোম যাগ
—সত্র যাগ
—রাজসূয় যজ্ঞ
—অশ্বমেধ যজ্ঞ
—বাজপেয় যজ্ঞ
পূজা
—আচমন ও সূর্যার্ঘ্য দান
—গন্ধাদির অর্চনা
—গণেশাদির অর্চনা
—স্বস্তিবাচন
—সঙ্কল্প
—আসন শুদ্ধি
—ঘট স্থাপন
—পঞ্চশুদ্ধি
—সামান্যার্ঘ্য স্থাপন ও জলশুদ্ধি
—করশুদ্ধি
—পুষ্পশুদ্ধি
—ভূতাপসারণ
—ভূতশুদ্ধি
—মাতৃকান্যাস
—ব্যাপক ন্যাস
—করন্যাস
—অঙ্গন্যাস
—দ্বারদেবতাদির পূজা
—গুরুপঙ্ক্তি প্রণাম
—প্রাণায়াম
—আবাহন
—চক্ষু-দান ও প্রাণ-প্রতিষ্ঠা
—মানস—পূজা
—ধ্যান
—উপাচার
—উপাচার দান
—প্রণাম
—হোম
—আরত্রিক
—বিসর্জন
—প্রদক্ষিণ
—মুদ্রা
—দেব-পূজায় নিষিদ্ধ দ্রব্য
ষষ্ঠ অধ্যায়ঃ নিত্যকর্ম
প্রাতঃকৃত্য
শৌচকর্ম ও দন্তধাবন
স্নানবিধি
ত্রিসন্ধ্যা গায়ত্রী
ভোজন বিধি
ভক্ষ্য ও অভক্ষ্য খাদ্য
শাস্ত্রপাঠবিধি
পূর্বাহ্ণ-কৃত্য
মধ্যাহ্ন-কৃত্য
অপরাহ্ণ-কৃত্য
সায়াহ্ন-কৃত্য
রাত্রি-কৃত্য
সপ্তম অধ্যায়ঃ দশবিধ সংস্কার ও অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়া
গর্ভাধান
পুংসবন
সীমান্তোন্নয়ন
জাতকর্ম
নামকরণ
নিষ্ক্রমণ
অন্নপ্রাশন
চূড়াকরণ
উপনয়ন
বিবাহ
অন্তেষ্টিক্রিয়া
শ্রাদ্ধ
অষ্টম অধ্যায়ঃ কর্ম, জ্ঞান, ভক্তি ও অষ্টাঙ্গ যোগ
কর্ম যোগ
জ্ঞান যোগ
ভক্তি যোগ
কর্ম, জ্ঞান ও ভক্তির সমন্বয়
অষ্টাঙ্গ-যোগ
—যম
—নিয়ম
—আসন
—প্রাণায়াম
—প্রত্যাহার
—ধারণা
—প্রাণায়াম
—প্রত্যাহার
—ধারণা
—ধ্যান
—সমাধি
নবম অধ্যায়ঃ দ্বৈত, দ্বৈতাদ্বৈত ও অদ্বৈতবাদ
দ্বৈতবাদ
দ্বৈতাদ্বৈতবাদ
অদ্বৈতবাদ
তিন মতবাদের সমন্বয়
দশম অধ্যায়ঃ চতুরাশ্রম ও চতুর্বর্ণ
চতুরাশ্রম
—ব্রহ্মচর্য
—গার্হস্থ্য
—বানপ্রস্থ
—সন্ন্যাস
চতুর্বর্ণ
—ব্রাহ্মণ
—ক্ষত্রিয়
—বৈশ্য
—শূদ্র
—বর্ণ-সংকর
—গোত্র ও প্রবরের তালিকা
একাদশ অধ্যায়ঃ ষড়-দর্শন
সাংখ্য দর্শন
ন্যায় দর্শন
বৈশেষিক দর্শন
মীমাংসা দর্শন
বেদান্ত দর্শন
যোগ দর্শন
দ্বাদশ অধ্যায়ঃ কিছু হিন্দুধর্মীয় আচার ও ক্রিয়া-কর্মের তাৎপর্য
তিলক ধারণ
মালা ধারণ
শিখা ধারণ
কৌপীন তত্ত্ব
মস্তক মুণ্ডন
বিবাহিত নারীদের শাঁখা-সিঁদুর ধারণের তাৎপর্য
প্রণাম ও নমস্কার
জপ, তপস্যা ও পুরশ্চরণ
ব্রত ও প্রায়শ্চিত্ত
উলু-ধ্বনির তাৎপর্য
দান-দক্ষিণা
ত্রয়োদশ অধ্যায়ঃ ধর্ম সংশ্লিষ্ট কতিপয় জ্ঞাতব্য
সংসারে দায়িত্ব-কর্তব্য
— পিতা-মাতার প্রতি পুত্র বা কন্যার ব্যবহার
—পুত্র বা কন্যার প্রতি পিতা-মাতার ব্যবহার
—পত্নীর প্রতি পতির ব্যবহার
—ভ্রাতা-ভগিনীদের পরস্পরের প্রতি পরস্পরের ব্যবহার
পৈত্রিক ধন বিভাগ (দায়ভাগ)
দেহতত্ত্ব
আত্মা
মায়া
ষট-চক্র
—মূলাধার চক্র
—স্বাধিষ্ঠান চক্র
—মণিপুর চক্র
—অনাহত চক্র
—বিশ্বদ্ধ চক্র
—আজ্ঞা চক্র
—সহস্রার চক্র
পাপ-পূণ্য
ওঁ-কার
সত্ত্ব, রজঃ ও তমঃ গুণ
গুরু-শিষ্য
চতুযুর্গ
সুখ-দুঃখ
মাস অনুযায়ী পূজা-পার্বণের তালিকা
চতুর্দশ অধ্যায়ঃ অবতার তত্ত্ব
অবতার
মৎস্য অবতার
কূর্ম অবতার
বরাহ অবতার
নৃসিংহ অবতার
বামন অবতার
পরশুরাম অবতার
রাম অবতার
বলরাম অবতার
বুদ্ধ অবতার
কল্কি অবতার
শ্রীকৃষ্ণ
পঞ্চদশ অধ্যায়ঃ জ্যোতিষবিদ্যা
গ্রহ পরিচয়
গ্রহদের কারকতা
গ্রহদের শত্রু-মিত্র ও গ্রহ-দৃষ্টি কথন
গ্রহশুদ্ধি
রাশি পরিচয়
জন্ম-রাশি
লগ্ন পরিচয়
জন্ম-লগ্ন ফল
তিথি পরিচয়
নক্ষত্র পরিচয়
তারাশুদ্ধি
করণ পরিচয়
বিষ্টিভদ্রা করণ পরিচয়
যোগ পরিচয়
সময়ের হিসাব
বার, পক্ষ ও মাস পরিচয়
বারবেলা, কালবেলা ও কালরাত্রি পরিচয়
মাসদগ্ধা, চন্দ্রদগ্ধা, ত্র্যস্পর্শ ও মল-মাস কথন
তিথি সংশ্লিষ্ট যোগ
নক্ষত্র সংশ্লিষ্ট যোগ
বর্ণ ও গণ
অষ্টোত্তরী ও বিংশোত্তরী জন্ম-দশা
লগ্ন-বিচার ও দ্বাদশ ভাব ফল
যাত্রা প্রকরণ
বিবাহের কাল বিচার
ষোড়শ অধ্যায়ঃ মৃত্যু, পুনর্জন্ম, পরলোক ও মুক্তি
মৃত্যু ও পুনর্জন্ম
পরলোক
সপ্তলোক
ব্রহ্মলোক
বিষ্ণুলোক
শিবলোক
স্বর্গলোক
নরক
সপ্তপাতাল
মুত্তি
উপসংহার
গ্রন্থপঞ্জী
হিন্দুধর্মের সারকথা বইটি আপাতত স্টকে নেই। কিন্ত বইটি সংগ্রহ করা প্রয়োজন।কিভাবে সংগ্রহ করতে পারি?প্রয়োজনে ফটোকপি করে নিব। যদি উপায়টা বলে দেন।
উত্তরমুছুন